মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
চিফ প্রসিকিউটর জানান, ঢাকার চাঞ্চল্যকর ও নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে আগে। অগ্রাধিকার রয়েছে রংপুরের সাঈদ হত্যাকাণ্ডের বিচার। শুধু তাই নয়, বিচারটি এমনভাবে করা হবে, যেন এ বিচার নিয়ে দেশে- বিদেশে কোনো প্রশ্ন তোলার সুযোগ না থাকে।
তাজুল ইসলাম বলেন,
বিপ্লব করতে গিয়ে অনেকে শহীদ হয়েছেন, অনেকে নানা অঙ্গ হারিয়েছেন। তাই তাদের প্রতি জাতির একটা দায়বদ্ধতা আছে। বিচারটা দ্রুত করতে হলে তদন্ত সংস্থার কাছে, প্রসিকিউশনের কাছে তথ্যগুলো আসা খুবই জরুরি। আমাদের তদন্ত সংস্থাকে ওই অপরাধের তথ্য-উপাত্ত বের করতে হবে।
তিনি বলেন, গণবিপ্লবের যে একটা চরিত্র, তাতে সবাই চাইবে দ্রুত সময়ে যেন বিচার করা হয়। পাশাপাশি এটাও তারা চাইবেন, বিচারটা যেন ত্রুটিপূর্ণ না হয়। কোনো সমালোচনার সুযোগ না থাকে।
‘বিচার হওয়া সত্ত্বেও গোটা দুনিয়া থেকে কেউ যেন বলতে না পারে যে বিচারটা আগের মতোই একটা অবৈধ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হয়েছে। সেই কারণে এখন সরকারের কাছে অনুরোধ করছি, যেন ট্রাইব্যুনালটা দ্রুত পুনর্গঠন হয়। ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন হলে কাজ দ্রুত আগাবে’, যোগ করেন চিফ প্রসিকিউটর।