মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি মোঃ রুহুল আমিনকে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে খতিবের পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে।
এর আগে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর বায়তুল মোকাররমের খতিব রুহুল আমিন অনুপস্থিত থাকেন। তার অনুপস্থিতিতে নামাজ পড়ানোর দায়িত্ব দেয়া হয় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কয়েকজন আলেমকে।
গত শুক্রবার হঠাৎ করে জুমার নামাজ পড়ানোর জন্য মসজিদে আসেন মুফতি মোঃ রুহুল আমিন। পরে মুসল্লিরা তার পেছনে নামাজ পড়তে না চাইলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে মুসল্লিও সাবেক খতিবের সমর্থকরা। এই সংঘর্ষের সময় মসজিদের ভেতরের দরজার গ্লাস ভাঙচুর করা হয়। এসময় বেশকিছু মুসল্লি মসজিদ থেকে বের হতে গিয়ে সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে আহত হয়।