রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে ক্র্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, মামলার এজাহারে নাম থাকলেই গ্রেফতার করতে হবে বিষয়টা এ রকম না। কালেকটিভ তদন্ত করে তারপর ব্যবস্থা নেয়া হবে। সেভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তদন্ত করে সব মামলায় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, আমি এক ক্রান্তিকালে ডিএমপি কমিশনার হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে সশস্ত্র বাহিনী, সাংবাদিক, বিভিন্ন সংস্থা ও নগরবাসীর সহযোগিতায় বর্তমান অবস্থায় উপনীত হতে পেরেছি। সাংবাদিক ও পুলিশ হচ্ছে একে অপরের পরিপূরক। সমাজে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষাই আমাদের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে পুলিশের মনোবল বৃদ্ধি এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনাসমূহ দ্রুত সংস্কার করে নগরবাসীকে সর্বোচ্চ পুলিশি সেবা প্রদানের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। ডিএমপি কমিশনার আশা প্রকাশ করেন যে, জনগণ হলো একটা শক্তি, সে শক্তির সাথে পুলিশের উপস্থিতি যুক্ত হলে যে কোনো অপরাধ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
তিনি বলেন, রাজপথে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য পুলিশ রাত-দিন কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে।