
ছবি : সংগৃহীত
পুলিশ সদস্যর কোলে ছোট্ট এক শিশু, আরো এক শিশুর হাত ধরে রেখেন। যে শক্ত হাতে হয় অপরাধ দমন, ধরতে হয় ভয়ঙ্কর অপরাধীকে সেই হাত এখন আর্ত মানবতার সেবায়।
বন্যারপানিতে আটকে পড়া বৃদ্ধা মহিলাকে উদ্ধার করছে এক পুলিশ সদস্য। মানবিক পুলিশের দৃষ্টান্ত এই ছবি।
দেখা যাচ্ছে কোমর সমান পানি, এক শিশুকে উদ্ধার করে নৌকা তুলে দিচ্ছে এক পুলিশ সদস্য। অন্য এক ছবিতে দেখা যাচ্ছে পুলিশের গাড়িতে করে বন্যা কবলিত এলাকা ছাড়ছেন, বন্যার্তরা।
প্রশাসনিক কাজের বাইরে বন্যার্ত মানুষদের পাশে দাড়িয়ে মানবিক পুলিশের উদাহরণ তৈরি করছে বাংলাদেশ পুলিশ। বন্যা কবলিত অঞ্চলে উদ্ধার কার্যক্রম অব্যহত রেখে পুলিশ সদস্যরা। সেই সাথে খাবার বিতরণ। বৃদ্ধ ও শিশুদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ করছেন নিরসলভাবে।
ছবি : সংগৃহীত
বন্যা কবলিত অঞ্চল ফেনী নোয়াখালি কুমিল্লা-চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গাতে কাজ করছে পুলিশের বেশ কয়েকটি ইউনিট। এমনকি বন্যা কবলিত মানুষদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতার জন্য জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ এ- ফোন করতে বলা হয়েছে। সেই সাথে বন্যাকবলিত সবগুলো অঞ্চলের জন্য রয়েছে পুলিশের জরুরি সেবার নম্বর।
বাংলাদেশ পুলিশের এমন মহৎই উদ্যোগে খুশি সাধারণ মানুষ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানাচ্ছেন এর পতিক্রীয়া। বাংলাদেশ পুলিশের অফিয়াস ফেসবুক পেইজে করা এক পোস্টে
মোস্তাফা শেখ নামের একজন লিখেছেন, এভাবেই বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের সেবা করে যাবে!। হারুন অর রশিদ নামের একজন লিখেছেন ‘অনেক অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশ পুলিশ কে এরকম পুলিশ আমরা চাই আল্লাহ পাক সবাইকে হেফাজত করুক। সমোহাম্মদ আজিজ নামের এক ব্যক্তি লিখেছেন পুলিশ সুনাগরিকের বন্ধু, চোর-ডাকাতের শত্রু। বন্যাকবলিত এলাকায় উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে বাংলাদেশ পুলিশ মোহসিন নামের একজন লিখেন, বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি ভালো কাজের পুরস্কার দেওয়া হোক জনসম্মুখে তাহলে জনসাধারণ জানবে বুঝবে পুলিশ তাদের জন্য কাজ করে,,,,