শনিবার (৫ অক্টোবর) সকালে উত্তরা-১১ নম্বর সেক্টরের মাইলস্টোন কলেজে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করেছে ‘চব্বিশের উত্তরা’ নামের একটি সংগঠন।
শহীদদের যথাযথ মর্যাদা ও আহতদের সুচিকিৎসাসহ যাবতীয় সহযোগিতা নিশ্চিতে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়। এ সময় তালিকাটি তুলে দেয়া হয় জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও শহীদ মুগ্ধের বড় ভাই মীর মানবুবুর রহমান স্নিগ্ধের হাতে।
সম্মেলনে চব্বিশের উত্তরা সংগঠনের সদস্য মনীষা মাফরুহা বলেন, ‘বুলেটে হতাহতের সংখ্যা ১০৯ জন, ছোররা বুলেটে ১০২ জন এবং অন্যান্য ৩০ জন। নিহতদের মধ্যে ছাত্র রয়েছেন ১৯ জন। আহতদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ১৯৪ জন। ফার্মেসিতে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন ১০ জন ও ক্লিনিকে আটজন।’
তিনি আরও বলেন, ‘১৮ জুলাই ও ৫ আগস্ট সবচেয়ে বেশি হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। আহতদের মধ্যে গুরুতর চিকিৎসা দরকার ৩৪ জনের। চোখের চিকিৎসা দরকার ১৩ জনের।’
এদিকে, উত্তরায় চাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত আবদুল্লাহ বিন জাহিদের মা ও শহীদ রানা তালুকদারের মা ছেলে হারানোর কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন।