রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। দুদকের গোয়েন্দা ইউনিটের অনুসন্ধানে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শিগগিরই এ বিষয়ে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে।
দুদক সূত্র জানায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মো. শাহীন চাকলাদার ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি একজন ঠিকাদার ছিলেন। রাজনৈতিক আধিপত্য কাজে লাগিয়ে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। তার নামে যশোর চিত্রা মোড়ে যাবির ইন্টারন্যাশনাল নামে ২২ তলাবিশিষ্ট পাঁচতারকা হোটেল এবং কাঁঠালতলায় হোয়াইট হাউস নামে সুরম্য অট্টালিকা রয়েছে।
নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক এমপি এইচ এম ইব্রাহিমের নিজ নামে ১৬ কোটি ১৪ লাখ ৫৫ হাজার ৭৯ টাকার অস্থাবর সম্পদ এবং তার স্ত্রীর নামে ৩ কোটি ৬৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ, ২ কোটি ৬৫ লাখ ১৩ হাজার ৬০০ টাকার স্থাবর সম্পদসহ মোট ২২ কোটি ৪৫ লাখ ২০ হাজার ৭৩৪ টাকার সম্পদ রয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক ডিআইজি মো. আব্দুল বাতেনের রমনায় কোটি টাকার ফ্ল্যাট, ধামনন্ডি, বারিধারা, গুলশান, সিদ্ধেশ্বরীতে ফ্ল্যাট এবং স্ত্রীর নামে পূর্বাচলে প্লট, পুলিশ হাউজিং সোসাইটিতে বিনিয়োগসহ বিভিন্ন ব্যাংকে প্রচুর টাকা জমা রয়েছে।