ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে ফ্যাসিস্টদের বিতাড়ন করা সম্ভব হবে না: জোনায়েদ সাকি

মওলানা ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আলোচনা সভা
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে ফ্যাসিস্টদের বিতাড়ন করা সম্ভব হবে না: জোনায়েদ সাকি
প্রকাশিত

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে ফ্যাসিস্টদের বিতাড়ন করা সম্ভব হবে না। এখানে গণঅভ্যুত্থানের রাজনীতি ও মওলানা ভাসানীর দিশা খুব জরুরি। আমরা রাষ্ট্রকে যে একটা গণতান্ত্রিক জায়গায় দাঁড় করাতে চাচ্ছি, তার প্রাথমিক ভিত্তি হতে হবে ন্যায়বিচার।

আজ রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে গণসংহতি আন্দোলন - জিএসএর আয়োজনে “মওলানা ভাসানী ও গণঅভ্যুত্থানের রাজনীতি: বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ” শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এই কথা বলেন তিনি।

সভায় জোনায়েদ সাকি বলেন, আমরা মওলানা ভাসানীকে আমাদেরই ভবিষ্যতের প্রয়োজনে স্মরণ করি। মওলানা ভাসানী এই দেশের স্বাধীনতার, স্বাধিকার আন্দোলন, আত্মনিয়ন্ত্রণের আন্দোলন, আত্মমর্যাদার আন্দোলন, সার্বভৌমত্বের আন্দোলন- সবগুলোতে অগ্রণী ভূমিকায় ছিলেন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, এবারের গণঅভ্যুত্থানে লুটপাট, দুর্নীতি, রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করে ধনসম্পদ আহরণ, শোষণ, বৈষম্য, বঞ্চনার বিরুদ্ধে আমাদের খেটে খাওয়া মানুষেরা লড়াইটা করেছেন। ১৬ জুলাই আমাদের আবু সাঈদের আত্মদানের পরে মানুষ যে জেগে উঠেছে এবং পরবর্তীকালে যে বিরাট গণঅভ্যুত্থান হয়েছে, তাতে শ্রমিক, কৃষক, শ্রমজীবী, মেহনতি তরুণদেরই অংশগ্রহণ বেশি। নারী, পুরুষ, সকল জাতির, সকল লিঙ্গীয় পরিচয়ের মানুষরা সেখানে ছিলেন। সুতরাং তাদের ন্যায্য হিস্যা কোথায়? নারীর ন্যায্য হিস্যা কোথায়? কিংবা যেকোনো লিঙ্গীয় পরিচয়ের মানুষ, প্রত্যেকটি মানুষ যারা ক্ষমতার মধ্য দিয়ে অধস্তন থাকেন, তাদের ন্যায্য হিস্যা কোথায়? সেই হিস্যা চাওয়ার জায়গাটাই কিন্তু গণঅভ্যুত্থানের রাজনীতি। সেটা ৬৯-এ ছিল, ৭১-এও ছিল। আজকে এই ২৪-এ এসেও আমাদেরকে গণঅভ্যুত্থানের এই রাজনীতিটা সামনে আনতে হচ্ছে।

জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, আজকে নারীরা, নিপীড়িত জাতি, নিপীড়িত ধর্মীয় গোষ্ঠী, সব ধরনের ক্ষমতার মধ্য দিয়ে যারা প্রান্তিক মানুষ, শ্রেণীগতভাবে যারা দুর্বল - সমস্ত মানুষের উপরে নানাভাবে আক্রমণ চলছে। এই আক্রমণগুলোর বিরুদ্ধে কিন্তু গণঅভ্যুত্থান দাঁড়িয়েছিল। গণঅভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে, সে আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে একটা রাজনৈতিক শক্তি লাগে। সেটা না থাকলে গণঅভ্যুত্থানের বিপরীতে ফ্যাসিবাদীদেরই আরেকটা নতুন রূপ হাজির হতে থাকে। এক কালের মজলুম আবার জালেম হয়ে ওঠার বাস্তবতা তৈরি হয়।

জোনায়েদ সাকি বলেন, আজকে বাংলাদেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে কিনা- এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। ন্যায়বিচার ছাড়া রাষ্ট্র চলবে না। বাংলাদেশ ৭২ সালে যে রাষ্ট্রপত্তন হয়েছে তার সংবিধান, ক্ষমতাকাঠামো, বিচারব্যবস্থা, আর্থসামাজিক ব্যবস্থা সহ প্রাতিষ্ঠানিক জায়গাতে ন্যায়বিচারের জায়গা তৈরি হয়নি। যদি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হতো, তাহলে রাষ্ট্র এইরকম ভয়ঙ্কর অবস্থায় কখনো যেতে পারে না। আগে ন্যায়বিচার হয়নি বলে অভ্যুত্থান হয়েছে। আজকে অনেকে মনে করছেন, কেবলমাত্র ফ্যাসিস্টদের গালাগালি করলে আর তাদের স্থাপনা উৎখাত করে দিলেই আমরা সমাজে ফ্যাসিবাদ তাড়িয়ে ফেলতে পারবো। অনেকে মনে করেন যে, ওটা বুলডোজার দিয়ে উড়িয়ে দিলে আর ওইটা গুড়িয়ে দিলে বোধহয় এখান থেকে ফ্যাসিবাদ কিংবা আওয়ামী লীগ এখান থেকে চলে যাবে। রাজনৈতিকভাবে নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে, ফ্যাসিস্টদের বিতাড়ন করা সম্ভব হবে না। নিজেরাই যদি আবার জালেম হয়ে উঠেন, তখন পুরনো জালেমরা আবার মানুষের নানাভাবে সমবেদনা পাবে এবং তাদের ন্যায্যতা তৈরি হবে এবং সেটারই লক্ষণ আমরা দেখছি। তাই এখানে গণঅভ্যুত্থানের রাজনীতি ও মওলানা ভাসানীর দিশা খুব জরুরি। আমরা রাষ্ট্রকে যে একটা গণতান্ত্রিক জায়গায় দাঁড় করাতে চাচ্ছি, তার প্রাথমিক ভিত্তি হতে হবে ন্যায়বিচার।

জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, জামাত ইসলামী সহ আটটি রাজনৈতিক দল তারা পরিষ্কার করে বলেছেন যে, তাদের মতো দাবি না পূরণ হলে নির্বাচন তারা হতে দেবেন না। এটার অর্থ কী? এই হুমকি তারা কাকে দিচ্ছেন? তিনি বলেন, ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমাদের এই গণতান্ত্রিক উত্তরণটা করতে হবে। ন্যূনতম জাতীয় ঐকমত্য ছাড়া চাপিয়ে দেওয়ার রাজনীতি দিয়ে কিংবা কোনো কর্মসূচি দিয়ে, কোনো লক্ষ্য দিয়ে কোনোভাবেই এই গণতান্ত্রিক উত্তরণ সফল হবে না। আমরা সে কারণে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছি যে, উত্তরণের পথ হচ্ছে বিচার, সংস্কার, নির্বাচন। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন করা এবং সেই উত্তরণের জন্য ন্যূনতম যে জাতীয় ঐকমত্য দরকার, সে ঐকমত্য যাতে কোনোভাবে বিঘ্নিত না হয় তার জন্য সর্বদা সচেষ্ট হওয়া। সেই কাজটাই সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে। সেই দায়িত্বই তাদেরকে দেওয়া হয়েছে।

জোনায়েদ সাকি বলেন, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাই, নিজেদের স্বার্থকে চাপিয়ে দিতে গেলে দেশে একটা বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি হবে। সেই সংকটে কোনো রাজনৈতিক দলেরই, - আপাতত এখানে তারা যেভাবে ভাবছেন যে স্বার্থ উদ্ধার হবে - সেটা হবে না। বরং ফ্যাসিস্ট এবং তাদের দেশি-বিদেশি মিত্রদেরই সহায়তা হবে। আজকে এই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও শহীদের রক্তের ঋণ নিয়ে, মাওলানা ভাসানীকে স্মরণ করে, গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে আমাদের যাওয়া দরকার।

আলোচনা সভার সূচনা বক্তব্যে গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, আইউবশাহীর স্বৈরতন্ত্র যখন বাংলাদেশের মানুষের ওপর চেপে বসেছিল, তখন মওলানা ভাসানী দেখিয়েছিলেন, স্বৈরশাসককে হটাতে হলে গণঅভ্যুত্থান ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। বাংলাদেশের ইতিহাসের সবগুলো গণঅভ্যুত্থানে শ্রমিক, কৃষক, শ্রমজীবী মানুষ একটা বড় ভূমিকা পালন করেছেন, প্রাণ দিয়েছেন। প্রতিটি অভ্যুত্থানেই ছাত্ররা বড় ভূমিকা পালন করেছেন। এই ধারাবাহিকতায় ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানে যখন সকলে অংশ নিয়েছেন, তখন সকলের ন্যায্য হিস্যা এখানে পূরণ করতে হবে।

আবুল হাসান রুবেল বলেন, নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী পরিস্থিতি থেকে শিক্ষা নিয়ে বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামোর মৌলিক গণতান্ত্রিক রূপান্তরের বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। এই রূপান্তর বাস্তবায়ন করতে হবে জনগণের রায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে পরিবর্তনের ক্ষমতা প্রদানের মাধ্যমে। এজন্য আমরা শুরু থেকেই বলে আসছি সংবিধান সংস্কার পরিষদ নির্বাচনের কথা। যেখানে নির্বাচিত সংসদ একইসাথে সংবিধান সংস্কার ও সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পাবে।

আবুল হাসান রুবেল আরও বলেন, এখন কোনো কোনো বুদ্ধিজীবী ও দল বলে থাকেন, বাংলাদেশে নির্বাচনের দরকার নেই, সংস্কার এমনি এমনি হয়ে যাবে। এটা বাংলাদেশকে একটা বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়ার তত্ত্ব। জনগণের হাতে যদি ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া না হয়, যদি তাকে গণতান্ত্রিকভাবে প্রতিনিধি নির্বাচন করার অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া না হয়, তাহলে বাংলাদেশ একটা সংকটের মুখে পড়ে যাবে।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, আমরা বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির কথা বলছি কারণ আমরা দুর্বৃত্তায়িত রাজনৈতিক শক্তির হাত থেকে মুক্তি চাই। যেসব দল ভাওতা দিয়ে চলছে, জনগণ তাদেরকে দূরে সরিয়ে দিতে চাইছে। যদি আপনি সত্যিই নতুন বাংলাদেশ গড়তে চান, যদি দুর্নীতি বন্ধ করতে চান, যদি বৈষম্য দূর করতে চান, একটা সুখী সমৃদ্ধ দেশ ও জীবন গড়ে তুলতে চান- তাহলে আপনাকে তাহলে আমাদেরকে মওলানা ভাসানীর পথেই যেতে হবে।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, মওলানা ভাসানীর রাজনীতি বাংলাদেশকে একটা সঠিক দিকে নিয়ে যাবে। আমরা তার রাজনীতি ও তার আদর্শকে ধারণ করি। উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের আসাদের মৃত্যুর মতোই শহীদ আবু সাঈদের মৃত্যু আমাদেরকে রাস্তায় নামিয়েছিল। ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের ম্যান্ডেট হলো রাষ্ট্রব্যবস্থার পরিবর্তন। আমরা যারা পরিবর্তনের রাজনীতি করেছি তারা এখন কোণঠাসা হয়ে পড়েছি নানা কারণে। ফ্যাসিবাদের আমলে হাতেগোণা কিছু মানুষকে প্রতিবাদে পাওয়া যেত। তিনি বলেন, আমাদের জনগণকে সচেতন হওয়া দরকার, আমরা কোনটাকে গ্রহণ করব, কোনটাকে বর্জন করব। তিনি বলেন, সরকারের আচরণ নিরপেক্ষ হওয়া দরকার, কিন্তু আমরা তাদের আচরণ সেরকম দেখছি না।

বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সত্তরের নির্বাচনের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে ২০২৬ সালের নির্বাচন। সত্তরের নির্বাচন এর আগের উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব বর্জন করেছিল। এবারের ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, যে তরুণদের ওপর বাংলাদেশের মানুষ ভরসা করেছিল, আসন্ন নির্বাচনের আগে তাদেরকে আমরা নেতৃত্বের জায়গায় দেখছি না। এভাবে এখানে আরেকটা বড় রকমের ট্রাজেডির সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। মওলানা ভাসানীর কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে এই নির্বাচনকে একটা রাজনৈতিক নির্বাচনে পরিণত করার মতো সঙ্গতিপূর্ণ রাজনীতি, কর্মসূচি ও আচরণ আমরা তাদের কাছে প্রত্যাশা করি।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, দেশে এখন একটা নৈরাজ্য চলছে। যা খুশি করার তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। ঢাকা শহর ক্রমান্বয়ে বাসযোগ্যতা হারাচ্ছে। অধিকাংশ নগর বন্দরের চেহারাও একইরকম। বাংলাদেশে আমরা যেন আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা দায়বদ্ধ সংসদ গঠন করতে পারি, শক্তিশালী একটা রাজনৈতিক নেতৃত্ব যাতে গড়ে উঠতে পারে, গণতান্ত্রিক পরিসর যাতে বৃদ্ধি করা যায়, এটা আমাদের ন্যূনতম চাহিদা।

ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, মওলানা ভাসানীর লক্ষ্য ছিল একটা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা। সেই স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বারবার ফ্যাসিবাদী শাসনের উদ্ভব হয়েছে। এখানে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমরা আশা করি আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন বাংলাদেশে টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যাবো।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সিনিয়র সহ-সভাপতি তানিয়া রব বলেন, আজকে সালমান এফ রহমানরা জেলখানায়, সেটা দেখেও আমরা সচেতন হচ্ছি না। আমাদেরকে রাজনৈতিকভাবে সচেতন হয়ে, মধ্যবিত্ত আয়ের দেশ বাংলাদেশে কীভাবে এই রাজনীতিকে এগিয়ে নিতে হবে সেই পরিকল্পনা করে গণমানুষের কাছে আমাদেরকে রাজনীতিকে নিতে হবে। তাহলেই মওলানা ভাসানীর শিক্ষাকে আমরা কাজে লাগাতে পারব।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, মানুষ এখনও মওলানা ভাসানীর নাম নিচ্ছে কারণ তার রাজনীতি এখনও বাস্তব জীবনে প্রাসঙ্গিক। আমরা যেটা চাই, সেটা প্রতিষ্ঠিত করতে হলে অবশ্যই সাহস দেখাতে হবে। আমাদেরকে মানুষের কাছে গিয়ে দাঁড়াতে হবে।

আলোচনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য বাচ্চু ভুইয়া, দীপক কুমার রায়, আলিফ দেওয়ান, মনিরুল হুদা বাবন, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, জাহিদ সুজন, আবদুল্লাহ নাদভী, তাহসিন মাহমুদ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক সৈকত আরিফসহ গণসংহতি আন্দোলন ও অন্যান্য দলের নেতাকর্মীবৃন্দ।

আরো পড়ুন

No stories found.
logo
The Metro TV | দ্য মেট্রো টিভি | The Metro TV Bangladesh | Bangla News Today | themetrotv.com |The Metro TV News
themetrotv.com